কক্সবাজার-কুয়াকাটা উন্নয়নে আলাদা দুটি কর্তৃপক্ষ হচ্ছে
সমুদ্রসৈকত জেলা কক্সবাজারকে আধুনিক পর্যটন-নগর হিসেবে গড়ে তুলতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আদলে ‘কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’ নামে পৃথক একটি উন্নয়ন সংস্থা করা হচ্ছে।
ভবিষ্যতে এই কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে হোটেল-মোটেলসহ কক্সবাজারের সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন ও নির্মাণকাজ করতে হবে। এ জন্য একটি মহাপরিকল্পনা (মাস্টারপ্ল্যান) করা হবে।
এই কর্তৃপক্ষের জন্য প্রস্তাবিত ‘কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১২’-এর খসড়া আজ সোমবার অনুষ্ঠেয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে উঠতে পারে। একইভাবে আরেক সমুদ্রসৈকত হিসেবে খ্যাত কুয়াকাটার উন্নয়নের জন্যও আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ করা হচ্ছে। এই কর্তৃপক্ষের নাম হচ্ছে ‘কুয়াকাটা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনেই থাকবে এই দুটি কর্তৃপক্ষ।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) জিল্লার রহমান গতকাল রোববার প্রথম আলোকে বলেন, এই দুটি কর্তৃপক্ষের গেজেট প্রকাশের আগে একটি চূড়ান্ত সভা আগামীকাল মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। আর কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আইনের খসড়া ইতিমধ্যে মন্ত্রিসভায় পাঠানো হয়েছে। আইনটি হয়ে গেলে কুয়াকাটার জন্য খুব সমস্যা হবে না। কারণ দুটি আইন প্রায় এক ধরনের হবে।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ: প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী ১৫ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হবে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। অতিরিক্ত সচিব বা সমপর্যায়ের একজন ব্যক্তি কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হবেন। কর্তৃপক্ষের অধীনে জরিপ ও সমীক্ষা পরিচালনা করে ভূমিব্যবস্থার জন্য মাস্টারপ্ল্যান করা হবে। কর্তৃপক্ষের আওতাভুক্ত এলাকায় ভবিষ্যতে সব সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন ও নির্মাণকাজ সরকার অনুমোদিত মাস্টারপ্ল্যানের সঙ্গে সামঞ্জস্য হতে হবে।
দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের কক্সবাজার জেলায় নিরাপদ অবস্থান এবং তাদের জন্য নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করারও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে এই কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া গৃহায়ণ ও আবাসন-সুবিধা নিশ্চিত করতে উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হবে।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, আধুনিক সুযোগ-সুবিধার অভাবে কক্সবাজারে পর্যটকদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। পাশাপাশি অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠছে হোটেল-মোটেলসহ অসংখ্য আবাসন। এসব সমস্যা কাটিয়ে একটি আন্তর্জাতিক ও আধুনিক পর্যটন-নগর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যেই এই কর্তৃপক্ষ গড়ে তোলা হচ্ছে। এর আগে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত এবং বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ করার সুপারিশ করে।
ভবিষ্যতে এই কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে হোটেল-মোটেলসহ কক্সবাজারের সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন ও নির্মাণকাজ করতে হবে। এ জন্য একটি মহাপরিকল্পনা (মাস্টারপ্ল্যান) করা হবে।
এই কর্তৃপক্ষের জন্য প্রস্তাবিত ‘কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১২’-এর খসড়া আজ সোমবার অনুষ্ঠেয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে উঠতে পারে। একইভাবে আরেক সমুদ্রসৈকত হিসেবে খ্যাত কুয়াকাটার উন্নয়নের জন্যও আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ করা হচ্ছে। এই কর্তৃপক্ষের নাম হচ্ছে ‘কুয়াকাটা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনেই থাকবে এই দুটি কর্তৃপক্ষ।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) জিল্লার রহমান গতকাল রোববার প্রথম আলোকে বলেন, এই দুটি কর্তৃপক্ষের গেজেট প্রকাশের আগে একটি চূড়ান্ত সভা আগামীকাল মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। আর কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আইনের খসড়া ইতিমধ্যে মন্ত্রিসভায় পাঠানো হয়েছে। আইনটি হয়ে গেলে কুয়াকাটার জন্য খুব সমস্যা হবে না। কারণ দুটি আইন প্রায় এক ধরনের হবে।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ: প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী ১৫ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হবে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। অতিরিক্ত সচিব বা সমপর্যায়ের একজন ব্যক্তি কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হবেন। কর্তৃপক্ষের অধীনে জরিপ ও সমীক্ষা পরিচালনা করে ভূমিব্যবস্থার জন্য মাস্টারপ্ল্যান করা হবে। কর্তৃপক্ষের আওতাভুক্ত এলাকায় ভবিষ্যতে সব সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন ও নির্মাণকাজ সরকার অনুমোদিত মাস্টারপ্ল্যানের সঙ্গে সামঞ্জস্য হতে হবে।
দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের কক্সবাজার জেলায় নিরাপদ অবস্থান এবং তাদের জন্য নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করারও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে এই কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া গৃহায়ণ ও আবাসন-সুবিধা নিশ্চিত করতে উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হবে।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, আধুনিক সুযোগ-সুবিধার অভাবে কক্সবাজারে পর্যটকদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। পাশাপাশি অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠছে হোটেল-মোটেলসহ অসংখ্য আবাসন। এসব সমস্যা কাটিয়ে একটি আন্তর্জাতিক ও আধুনিক পর্যটন-নগর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যেই এই কর্তৃপক্ষ গড়ে তোলা হচ্ছে। এর আগে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত এবং বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ করার সুপারিশ করে।